বাংলা সাহিত্য এর মধ্যযুগ – বাংলা প্রস্তুতি
Middle Age of Bengali Literature BCS Bangla Preparation
→ অন্ধকার যুগের সাহিত্য নিদর্শন – পাকৃত পৈঙ্গল, শূন্যপুরাণ, সেক শুভোদয়া।
→ লক্ষ্মণ সেনের সভাকবি – জয়দেব ও হলায়ুদ মিশ্র।
→ খনার বচন মূলত – কৃষিতত্ত্বভিত্তিক ছড়া।
→ ডাকের বচন – জ্যোতিষ ও মানব চরিত্র বিষয়ক।
→ মধ্যযুগের প্রথম সাহিত্য নিদর্শন – শ্রীকৃষ্ণকীর্তন, (এর কাহিনী মূলত ভাগবত থেকে নেওয়া)
→ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য আবিষ্কার করেন – বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ, পশ্চিমবঙ্গের বাকুড়া জেলার বনবিষ্ণুপুরের কাঁকিল্যা গ্রামের এক গোয়াল ঘর থেকে।
→ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যে মোট – 13 খণ্ড, 418 টি পদ।
→ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের চরিত্র তিনটি- রাধা, কৃষ্ণ ও তাদের অনুঘটক বড়ায়ি।
→ মনসামঙ্গল কাব্যের – আদি কবি কানাহরি দত্ত, শ্রেষ্ঠ কবি বরিশালের বিজয় গুপ্ত (কাব্য পদ্মপুরাণ)।
→ বাইশা হচ্ছে – মনসামঙ্গলের বিভিন্ন কাব্য থেকে সংগ্রহীত পদসংকলন।
→ মধ্যযুগের প্রথম বিদ্রোহী চরিত্র – চাঁদ সওদাগর।
→ চণ্ডীমঙ্গল কাব্যধারার আদি কবি – মানিক দত্ত।
→ অন্নদামঙ্গল কাব্য ধারার প্রধান ও মধ্যযুগের শেষ কবি – ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর।
→ ধর্মমঙ্গল কাব্যধারার আদি কবি – ময়ূরভট্ট, তার কাব্যের নাম ‘হাকন্দ পুরাণ’।
→ পৌরাণিক ও লৌকিক উপাদান মিশ্রিত হয়ে রচিত হয় – শিবমঙ্গল বা শিবায়ন কাব্য। রামেশ্বর চক্রবর্তী এর শ্রেষ্ঠ কাহিনী রচয়িতা (কাব্য শিব-কীর্তন)।
→ মঙ্গল শব্দ উল্লেখ থাকলেও চৈতন্যমঙ্গল, গোবিন্দমঙ্গল, সারদামঙ্গল মঙ্গল কাব্য নয়।