বিভিন্ন দেশের আইনসভা বা সংসদের নাম —
১. বাংলাদেশের আইন সভার নাম- জাতীয় সংসদ।
২. ভারতের আইন সভার নাম – লোকসভা বা রাজ্যসভা।
৩. পাকিস্তানের আইন সভার নাম – জাতীয় পরিষদ বা সিনেট।
৪. জাপানের আইন সভার নাম – ডায়েট।
৫. নেপালের আইন সভার নাম – কংগ্রেস বা পঞ্চায়েত।
৬. আফগানিস্তানের আইন সভার নাম – লয়াজিরগা।
৭. ভুটানের আইন সভার নাম – সোংডু।
৮. মালদ্বীপের আইন সভার নাম – মজলিস।
৯. ইরানের আইন সভার নাম – মজলিস।
১০. যুক্তরাষ্ট্রের আইন সভার নাম – কংগ্রেস।
১১. যুক্তরাজ্যের আইন সভার নাম – পার্লামেন্ট।
১২. চীনের আইন সভার নাম – কংগ্রেস।
১৩. ডেনমার্কের আইন সভার নাম – ফোকেট।
১৪. জার্মানির আইন সভার নাম – রাইখস্ট্যাগ।
১৫. কানাডার আইন সভার নাম – পার্লামেন্ট।
১৬.অস্ট্রেলিয়ার আইন সভার নাম – পার্লামেন্ট।
১৭. মালয়েশিয়ার আইন সভার নাম – মজলিস।
২. ভারতের আইন সভার নাম – লোকসভা বা রাজ্যসভা।
৩. পাকিস্তানের আইন সভার নাম – জাতীয় পরিষদ বা সিনেট।
৪. জাপানের আইন সভার নাম – ডায়েট।
৫. নেপালের আইন সভার নাম – কংগ্রেস বা পঞ্চায়েত।
৬. আফগানিস্তানের আইন সভার নাম – লয়াজিরগা।
৭. ভুটানের আইন সভার নাম – সোংডু।
৮. মালদ্বীপের আইন সভার নাম – মজলিস।
৯. ইরানের আইন সভার নাম – মজলিস।
১০. যুক্তরাষ্ট্রের আইন সভার নাম – কংগ্রেস।
১১. যুক্তরাজ্যের আইন সভার নাম – পার্লামেন্ট।
১২. চীনের আইন সভার নাম – কংগ্রেস।
১৩. ডেনমার্কের আইন সভার নাম – ফোকেট।
১৪. জার্মানির আইন সভার নাম – রাইখস্ট্যাগ।
১৫. কানাডার আইন সভার নাম – পার্লামেন্ট।
১৬.অস্ট্রেলিয়ার আইন সভার নাম – পার্লামেন্ট।
১৭. মালয়েশিয়ার আইন সভার নাম – মজলিস।
১৮. মঙ্গোলিয়ার আইন সভার নাম – থুরাল।
১৯. ইসরাইলের আইন সভার নাম – নেসেট।
২০. তাই্ওয়ানের আইন সভার নাম – উয়ান।
২১. রাশিয়ার আইন সভার নাম – সুপ্রিম সোভিয়েত অ্যাসেম্বলি।
২২. স্পেনের আইন সভার নাম – ক্রেটস।
২৩. তুরস্কের আইন সভার নাম – গ্রান্ড ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি।
২৪. সুইডেনের আইন সভার নাম – রিক্সড্যাগ।
২৫. ফ্রান্সের আইন সভার নাম – চেম্বার।
২৬. নেদারল্যান্ডের আইন সভার নাম – স্ট্যাটেড জেনারেল।
২৭. পোলেন্ডের আইন সভার নাম – সীম।
২৮. নরওয়ের আইন সভার নাম – স্টরটিং।
২৯. ইতালির আইন সভার নাম – সিনেট।
৩০. মিশরের আইন সভার নাম – দারুল আওয়াম।
৩১. আয়ারল্যান্ডের আইন সভার নাম – ডেল আয়ারম্যূান বা ওয়ারেখটাস।
৩২. গ্রিসের আইন সভার নাম – চেম্বার অব ডেপুটিজ।
৩৩. আইসল্যান্ডের আইন সভার নাম – আলথিং।
৩৪. ইন্দোনেসিয়ার আইন সভার নাম – পিপল্স কনসাল্টেটিভ অ্যাসেম্বলি।
৩৫. উত্তর কোরিয়ার আইন সভার নাম – সুপ্রিম পিপল্স অ্যাসেম্বলি।
৩৬. জায়ারের আইন সভার নাম – ন্যাশনাল লেজিসলেটিভ কাউন্সিল।
৩৭. দক্ষিণ আফ্রিকার আইন সভার নাম – হাউজ অব অ্যাসেম্বলি।
৩৮. নিইজিল্যান্ডের আইন সভার নাম – হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভ।
৩৯. মায়ানমারের আইন সভার নাম – পিথু ইটার্ড।
৪০. লিথুনিয়ার আইন সভার নাম – সিসাম।
৪৯. লিবিয়ার আইন সভার নাম – জেনারেল পিপল্স কংগ্রেস।
৪২. সিরিয়ার আইন সভার নাম – পিপল্স কাউন্সিল।
৪৩. রুমানিয়ার আইন সভার নাম – গ্রান্ড ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি।
৪৪. হাইতির আইন সভার নাম – চেম্বর অব ডেপুটিজ সিনেট।
৪৫. হাঙ্গেরির আইন মভার নাম – ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি।
৪৬. সেসেলসের আইন সভার নাম – পিপল্স কাউন্সিল।
৪৭. সুইজারল্যান্ডের আইন সভার নাম – ফেডারেল অ্যাসেম্বলি।
৪৮. ব্রাজিল এর আইন সভার নাম – ন্যাশনাল কংগ্রেস।
৪৯. গ্রানাডার আইন সভার নাম – হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভ।
৫০. কেপভার্দের আইন সভার নাম – পিপল্স ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি।
৪৯. লিবিয়ার আইন সভার নাম – জেনারেল পিপল্স কংগ্রেস।
৪২. সিরিয়ার আইন সভার নাম – পিপল্স কাউন্সিল।
৪৩. রুমানিয়ার আইন সভার নাম – গ্রান্ড ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি।
৪৪. হাইতির আইন সভার নাম – চেম্বর অব ডেপুটিজ সিনেট।
৪৫. হাঙ্গেরির আইন মভার নাম – ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি।
৪৬. সেসেলসের আইন সভার নাম – পিপল্স কাউন্সিল।
৪৭. সুইজারল্যান্ডের আইন সভার নাম – ফেডারেল অ্যাসেম্বলি।
৪৮. ব্রাজিল এর আইন সভার নাম – ন্যাশনাল কংগ্রেস।
৪৯. গ্রানাডার আইন সভার নাম – হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভ।
৫০. কেপভার্দের আইন সভার নাম – পিপল্স ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি।