বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট – ১ সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ
* উৎক্ষেপন স্থান- কেফ কেনেডি, ফ্লোরিডা, যুক্তরাষ্ট্র।
*তারিখঃ- ১২ মে ২০১৮
*সময়ঃ- ২.১৪ am
* গ্রাউন্ড স্টেশন- গাজীপুর ও বেতবুনিয়া
* কক্ষপথে পৌছার সময়:- ৮ থেকে ১১ দিন
* কক্ষপথ দূরত্ব:- আর্থ স্টেশন থেকে ৩৫ হাজার ৭৮৬ কিলোমিটার
* বাজেট: ২৯৬৭.৯৫ কোটি টাকা
* প্রকল্প ব্যায়:- ২৭৬৫ কোটি টাকা
* বাংলাদেশি অর্থায়ন:- ১৩১৫ কোটি টাকা
* অায়ু:- ১৫ বছর
* ওজন:-৩.৭ টন
* ডিজাইন ও তৈরি:- থ্যালাস অ্যালেনিয়া স্পেস, ফ্রান্স
* রকেট:- যুক্তরাষ্ট্রের স্পেসএক্স এর ফ্যালকন ৯
* অবস্থান:- ১১৯.১ ডিগ্রী পূর্ব দ্রাঘিমার কক্ষপথে
* ট্রান্সপন্ডার:- ৪০টি
* ব্যান্ডউইথ:- ১৬০০ মেগাহার্জ
* ফুটপ্রিন্ট/কভারেজ:- ইন্দোনেশিয়া থেকে তাজিকিস্তান পর্যন্ত
* ভাড়া দিয়ে বছরে অায়:- ১.৪০ কোটি ডলার
* প্রধান কাজ:- টিভি চ্যানেলগুলোর স্যাটেলাইট সেবা নিশ্চিত করা, ইন্টারনেট সেবাদান কারি প্রতিষ্ঠান, ভি স্যাট ও বেতার সহ ৪০ ধরেনের সেবা দিবে।
৪০ টির মধ্যে কয়েকটি তুলে ধরলাম:-
প্রধানত নিম্নলিখিত যেসব কারনে স্যাটেলাইট এর ব্যবহারঃ
১। মহাকাশ বা জ্যোতির্বিজ্ঞান গবেষণা
২। আবহাওয়ার পূর্বাভাস
৩। টিভি বা রেডিও চ্যানেল, ফোন, মোবাইল ও ইন্টারনেট যোগাযোগ প্রযুক্তি
৪। নেভিগেশন বা জাহাজের ক্ষেত্রে দিক নির্দেশনায়
৫। পরিদর্শন – পরিক্রমা (সামরিক ক্ষেত্রে শত্রুর অবস্থান জানার জন্য)
৬। দূর সংবেদনশীল।
৭। মাটি বা পানির নিচে অনুসন্ধান ও উদ্ধার কাজে।
৮। মহাশূন্য এক্সপ্লোরেশন
৯। ছবি তোলার কাজে (সরকারের জন্য এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ)।
১০। হারিকেন, ঘূর্ণিঝড়, প্রাকৃতিক বিপর্যয় এর পূর্বাভাস।
১১। আজকাল সন্ত্রাসীরা অনেক রিমোট এরিয়া তেও স্যাটেলাইট ফোন ব্যবহার করছে।
১২। গ্লোবাল পজিশনিং বা জি পি এস।
১৩। গামা রে বারস্ট ডিটেকশন করতে।
১৪। পারমাণবিক বিস্ফোরণ এবং আসন্ন হামলা ছাড়াও স্থল সেনাবাহিনী এবং অন্যান্য ইন্টিলিজেন্স সম্পর্কে আগাম সতর্কবার্তা পেতে।
১৫। তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস ও বিভিন্ন খনির সনাক্তকরণ ইত্যাদি
১৬। ডিজিটাল ম্যাপ তৈরি করা।