রবি ঠাকুর ও কাজী নজরুল ইসলাম এর কাব্যগ্রন্থ মনে রাখার কৌশল
বাংলা সাহিত্যের বিভিন্ন লেখক, সাহিত্যিকদের গল্প, কবিতা, উপন্যাস, কাব্যগ্রন্থ সমূহ।
Bengali Literature Robindro Nath Tagore Kazi Nazrul Islam Writer, Novelist, Poet
ছন্দ মনে রাখার দরকার নাই. ঘটনাটি মনে রাখুন।
#”ভানুসিংহ ঠাকুর” #”সানাই” হাতে করে #”চিত্রা” নদী পার হওয়ার জন্য #”খেয়া” নামক #”সোনার তরীতে #”উঠে! একই সময়ে #”ক্ষনিকা”, #”শ্যামলী”, #”মহুয়া” ও #”মানসী” নদী পার হওয়ার জন্য সোনার তরীতে উঠে!
# মহুয়াকে দেখে ঠাকুর সাহেব মুগ্ধ হয়! তার প্রেমে হাবুডুবু খেতে থাকে!
# “নৈবেদ্য”সে জানতে পারে মাঘ মাসের ১২ তারিখ মহূয়ার
#”জন্মদিন!” এজন্য সে মহুয়ার জন্মদিনে #”বনফুল” #”কড়ি ও কোমল” #”বলাকার” কাছে পাঠিয়ে দেয়! বলাকা তখন #”কল্পনার” মধ্যে #”গীতাঞ্জলী” কাব্য পড়তে থাকে! মহুয়া #”পত্রপুটের” #”ছড়ার ছবি” #”সন্ধ্যার সঙ্গীতের” মত গাইতে থাকে! কবির এ #”শেষ লেখা” তার জীবনের #”কবি কাহিনী!”
এবার একবার চোখ বুলিয়ে নিন ঃ
#”ভানুসিংহ ঠাকুর”
#”সানাই”
#”চিত্রা”
#”খেয়া”
#”সোনার তরী
#”ক্ষনিকা”,
#”শ্যামলী”,
#”মহুয়া”
#”মানসী”
#”নৈবেদ্য”
#”জন্মদিন!”
#”বনফুল”
#”কড়ি ও কোমল”
#”বলাকা
#”কল্পনা”
#”গীতাঞ্জলী”
#”পত্রপুটের”
#”ছড়ার ছবি”
#”সন্ধ্যার সঙ্গীতের”
#”শেষ লেখা”
#”কবি কাহিনী!”
কবি কাজী নজরুল ইসলামের গল্প মনে রাখার পদ্ধতি ঃ
“শিউলীমালা’ পদ্ম গোখরার’ কামড়ে ‘রিক্তের বেদনায়’ ‘ব্যাথার দান’ হতে’ জিনের বাদশার’ কাছে গেল..
নাটক> ‘আলেয়া’ ও ‘মধুমালা’ ‘পুতুলের বিয়েতে’ ‘ঝিলমিলি’ শাড়ি পরেছিল.!
প্রবন্ধ> ‘দুর্দিনের যাত্রী’ ‘রাজবন্ধীর’ ‘জবানবন্দীতে’ ‘ধূমকেতুর’ মত ‘যুগবাণী’ দিয়েছে.
উপন্যাস > বামৃকু > বাঁধনহারা, মৃত্যুক্ষুধা, কুহেলিকা!
বাংলা সাহিত্য – গুরুত্বপূর্ণ বিষয়সুমূহ
১. “কাঁটা হেরি ক্ষান্ত কেন কমল তুলিতে, দুঃখ বিনা সুখ লাভ হয় কি মহীতে? -এটি কার রচনা?
উত্তর: কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
২. “যে জন দিবসে মনের হরষে জ্বালায় মোমের বাতি, আশুগৃহে তার, দেখিবে না আর, নিশিথে প্রদীপ বাঁতি।”-এটি কার লেখা?
উত্তর: কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
৩. “কেন পান্থ ক্ষান্ত হও হেরি দীর্ঘ পথ?”- কার লেখা?
উত্তর: কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
৪. “জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি সেখানে আড়ষ্ট, মুক্তি সেখানে অসম্ভব।”- এই উক্তিটি কোন পত্রিকার প্রতি সংখ্যায় লিখা হতো?
উত্তর: শিখা পত্রিকার।
৫. “সুরঞ্জনা ওইখানে যেয়ো নাকো তুমি।”- কোন কবি এ কথা বলেছিলেন?
উত্তর: জীবনানন্দ দাশ।
৬. “আমাদের ছোট গ্রাম মায়ের সমান আলো দিয়ে বায়ু দিয়ে বাঁচাইছে প্রাণ।”- কোন কবির রচনা?
উত্তর: বন্দে আলী মিয়া।
৭. “এখানে যারা প্রাণ দিয়েছে রমনার ঊধ্বমুখী কৃষ্ণচূড়ার নিচে সেখানে আমি কাঁদতে আসিনি।” -এর রচয়িতা কে?
উত্তর : মাহবুব আলম চৌধুরী।
৮ ঠক চাচা, মতিলাল, বাঞ্ছারাম কোন উপন্যাসের চরিত্র?
উত্তর: আলালের ঘরের দুলাল।
৯. ভ্রমর, রোহিনী ও গোবিন্দলাল কোন উপন্যাসের কেন্দ্রিয় চরিত্র?
উত্তর: কৃষ্ণকান্তের উইল।
১০. আয়েশ ও তিলোত্তমা কোন গ্রন্থের কেন্দ্রিয় চরিত্র?
উত্তর : বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘দুর্গেশনন্দিনী’ উপন্যাসের।
মনে রাখার ভেজাল বিষয়
i.ঘুম নেই (উপন্যাস) নীহার রঞ্জন
ii.ঘুম নেই (কাব্য) সুকান্ত
iii.ঘুম নেই (নাটক) সেলিম আল দিন
1.বসন্তকুমারী (নাটক) মীর মশাররফ হোসেন
2.কৃষ্ণকুমারী (নাটক) মাইকেল মধুসূদন দত্ত
3.কন্যাকুমারী (উপন্যাস) নীহার রঞ্জন গুপ্ত
আরো কিছু জেনে নেইঃ
১৷ ২৫ বছর পূর্তিকে বলা হয়?
=রজত জয়ন্তী
২৷ ৫০ বছর পূর্তিকে বলা হয়?
=সুবর্ণ জয়ন্তী
৩৷ ৬০ বছর পূর্তিকে বলা হয়
=হীরক জয়ন্তী
৩৷ ৭৫ বছর পূর্তিকে বলা হয়
=প্লাটিনাম জয়ন্তী
৪৷ ১০০ বছর পূর্তিকে বলা হয়?
=শতবর্ষ
৫৷ ১৫০ বছর পূর্তিকে বলা হয়?
=সার্ধ-শত