মানবদেহের বিভিন্ন অঙ্গ, দেহের বিভিন্ন রোগ, রোগের কারন, লক্ষণ ও চিকিৎসা – চাকরি নিয়োগ প্রস্তুতি

মানবদেহের বিভিন্ন অঙ্গ, দেহের বিভিন্ন রোগ, রোগের কারন, লক্ষণ ও চিকিৎসা - চাকরি নিয়োগ প্রস্তুতি

মানবদেহের বিভিন্ন অঙ্গ, দেহের বিভিন্ন রোগ, রোগের কারন, লক্ষণ ও চিকিৎসা – চাকরি নিয়োগ প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য। Human body parts, Various disease, symptom and Treatment; General Science Question and Answer for BCS, bank, Govt. Job, University Admission Test and any kind of competitive Exams.

১. ৩৩টি অস্থি খণ্ড যুক্ত হয়ে মেরুদন্ড গঠিত।
২. কাধ থেকে কনুই পর্যন্ত অস্থিকে হিউমেরাস বলা হয়।
৩. লালা গ্রন্থিও লালা রসে পানি ও টায়ালিন নামক এনজাইম থাকে।
৪. যকৃত দেহের সর্ববৃহৎ গ্রন্থি।
৫. অগ্ন্যাশয়েল আইলেট অব ল্যাঙ্গও হ্যানসের বিটা কোষ থেকে ইনসুলিন নামক হরমোন তৈরী হয়।
৬. রক্ত কণিকা তৈরী হয় অস্থিমজ্জায়।
৭. পূর্ণ বয়স্ক পুরুষের দেহে ৫-৬ লিটার ও নারীর দেহে৪.৫-৫লিটার রক্ত থাকে।
৮. চোখের ল্যাক্রিমাল গ্রন্থি থেকে পানি পড়ে।
৯. এনজাইম প্রোটিন দিয়ে তৈরী।
১০. হাড় ও দাঁতকে মজবুত কের ক্যালসিয়াম।
১১. মানব চোখের লেন্সটি দ্বিত্তল।
১২. যকৃতে তৈরী হয় বিলিরুবিন।
১৩. মানব দেহের সর্ববৃহৎ অঙ্গ ত্বক।
১৪. রক্ত নালীতে র্‌কত জমাট বাধে না হেপরিন এর জন্যে।
১৫. রক্তে pH এর মাত্রা 7.2-7.4
১৬. রক্তে হিমোগ্লোবিন এর পরিমাণ কমে গেলে তাকে অ্যানিমিয়া বলে।
১৭. Vitamin B1ev থায়ামিন এর অভাবে বরিবেরি রোগ হয়।
১৮. Vitamin C এর অভাবে স্কার্ভি রোগ হয়।
১৯. কোশয়াশিয়রকর ও মেরাসমাস মুলত আমিষ এর অভাবে হয়।
২০. র‌্যাবিজ নামক ভাইরাস এর কারণে জলাতঙ্ক রোগ হায়।
২১. মাস্পস একটি ভাইরাসজনিত সংক্রামক রোগ। শরীরে আয়োডিন এর অভাবে এই রোগের সংক্রামণ বেশী হয়।
২২. এডিস ইজিপটাই নামক মশা ডেঙ্গু ছড়ায়।
২৩. নিউমোনিয়া ব্যাটেরিয়া জনিত রোগ।


২৪. মেলনিন এর অভাবে দেহের বিভিন্ন অংশে শ্বেতী রোগ দেখা দেয়।
২৫. রক্তে বিলিরুবিন এর পরিমাণ বেড়ে গেলেই জন্ডিস হয।
২৬. ২০৬ টি অস্থিযুক্ত হয়ে অন্তঃকঙ্কাল তৈরী করেছে।
২৭. বৃহদান্ত্রের সিকামের সাথে অ্যাপেনডিক্স নামক একটি প্রবৃদ্ধি সংযুক্ত থাকে।
২৮. ট্রিপসিন নামক এনজাইম আমিষের উপর ক্রিয়া করে।
২৯. প্লাক দাতের এামেল নষ্ট কের গর্ত সৃষ্টি করে।
৩০. গ্যাষ্ট্রিক রস খাদ্যকে তরল ও নরম করলে তাকে কাইম বলে।
৩১. রক্ত এক ধরণের তরল যোজক কলা। রক্ত লবণাক্ত,অস্বচ্ছ এবং ক্ষারীয়।
৩২. রক্তের উপাদান ২টি যথা (১) রক্তরস (২)রক্তকণিকা।
৩৩. রক্তরসে পানির পরিমাণ৯০-৯২ভাগ।
৩৪. রক্তকণিকা তিনি প্রকার। যথা (১) লোহিত কণিকা (২) শ্বেত কণিকা (৩) অনুচক্রিকা।
৩৫. শ্বেত রক্ত কণিকা ক্ষণপদ দ্বারা জীবানু ভক্ষণ করে।
৩৬. অনুচক্রিকা সর্বাপেক্ষা ক্ষুদ্র মানব কোষ এতে নিউক্তিয়াস থাকেনা।
৩৭. করোনারী ধমনীর মাধ্যমে হৃৎযন্ত্রে রক্ত সরবরাহ করা হায।
৩৮. হৃৎযন্ত্রের সংকোচনকে সিষ্টোল বলে| স্বাভাবিক অবস্থায় এর চাপ ১০০-১৫০মি.মি।
৩৯. হৃৎযন্ত্রেও প্রসারণকে ডায়অন্টোল বলে| স্বাভাবিক অবস্থায় এর চাপ৬৫-৯০মি.মিটার।
৪০. পূর্ণ বয়স্ক মানুষের হৃৎপিণ্ড সুস্থাবস্থায় মিনিটে মিনিটে ৭২ বার স্পন্দিত হবে।
৪১. A গ্রপের রক্ত সম্বলিত ব্যাক্তি রক্ত দান করতে পারে A, AB কে ও গ্রহণ করত পারে A, O হতে। B গ্রুপের রক্ত সম্বলিতব্যাক্তি রক্ত দান করতে পারে B, AB কে ও গ্রহণ করে পার B,O হতে। AB গ্রুপের রক্ত সম্বলিত ব্যক্তি র্‌কত দান করতে পারে AB কে ও গ্রহণ করতে পারে A, B, AB, O n‡Z| O রক্ত সম্বলিতব্যাক্তি রক্ত দান করতে পারে A, B, AB,Oও গ্রহণ করতে পারে O হতে। O ব্লাড গ্রুপ হল সার্বজনীন দাতা, এবং AB হল সার্বজনীন গ্রহীতা৤

৪২. রেসাস ফ্যাক্টও এর উপস্থিতি বা অনুপস্থিতিতে Rh(+)ev Rh (-) হয়।
৪৩. লাল রক্তকনিকা চার মাস পর্যন্ত বাঁচে এবং একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষ ৪মাস অন্তও রক্ত দিতেপারে।
৪৪. দেহ থেকে বর্জ্য্ পদার্থ নিষ্কাশনকে রেচন বলে।
৪৫. আমিষ জাতীয় পদার্থ পরিকাক হয়ে অ্যামাইনো এসিড এর পরিণত হয।
৪৬. এমাইডনো এসিড দেহের ক্ষয়পূরণ বৃদ্ধিসারন করে।
৪৭. জ্ঞান বৃদ্ধি ও অনুভুতির কেন্দ্রস্থ গুরু মস্তিস্ক।
৪৮. শরীরের ভারসাম্য রক্ষা লঘু মস্তিস্ক।
৪৯. নালী বিহীন গ্রন্থীকে অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি বলে।
৫০. থাইরক্সিন হরমোন বৃদ্ধি ও বিপাকীয হার নিয়ন্ত্রণ করে।
৫১. পিটুইটারী গ্রন্থিকে গ্রন্থিরাজ বলা হয়।
৫২. কর্ণিয়া এর মধ্য দিয়ে আলো চোখেল ভেতর প্রাবেশ করে।
৫৩. সেলসিয়াস স্কেলে মানব দেহের স্বাভাবিক উষ্ণতা 36.90c/98.40F/310K|
৫৪. স্বাভাবিকঅবস্থায় একজন মানুষের উপর প্রতিবর্গ ইঞ্চিতে বায়ুর চাপ ১৫পাইন্ড ওজন।
৫৫. অনুচত্রিকার অয়ুস্কাল৫-১০ দিন।
৫৬. মানুষের রক্তের গ্রুপ আবিষ্কার করেন ল্যান্ড, ষ্টেইনার।
৫৭. মুত্রের ঝাঁঝালগন্ধের জন্য দায়ী অ্যামোনিয়া।
৫৮. মুত্র হলুদ দেখায় বিলিরুবিন এরজন্য।
৫৯. নাড়ী স্পন্দন অনুভব করা হয় ধমনীতে।

৬০. মানবদেহের সব থেকে ছোট হাড় ষ্টোপিস (কানে অবস্থিত)
৬১. পিত্তথলীতে দুগ্ধ জামাট বাধায় রেনিন।
৬২. আপদকালীন হরমোন বলা হয় অ্যাড্রিনালিন কে।
৬৩. মানুষের লুপ্ত প্রায় একটি অঙ্গ অ্যাপেন্ডিক্স।
৬৪. মৃদু আলোতে ভালো কাজ করে চোখের রডস কোষ।
৬৫. জীবন রক্ষাকারী হরমোন অ্যালডোষ্টেরন।
৬৬. মানুষের রক্ত সঞ্চালন ৫ মিনিট বন্ধ থাকলে মানুষের মৃত্যু হয়।
৬৭. ৩মি. ৩০ সে, শ্বাস প্রশ্বাস বন্ধ মানুষের মৃত্যু হয়।
৬৮. মানবদেহের ক্রোমোজোম সংখ্যা ২৩ জোড়া।
৬৯. অটোজোমের সংখ্যা ২২ জোড়া।
৭০. রক্ত জমাট বাধার পর হালকা হালুধাভ তরলকে বলে সিরাম।
৭১. চোখের এক পালক ফেলতে সময লাগে ০.৪ সেকেন্ড।
৭২. মানুষের পাকস্থলীর আকৃতি ইংরেজী (j) জে অক্ষর এর মত।
৭৩. যক্ষা, কলেরা বসন্ত, টাইফয়েড সংক্রামক/ছোয়াচে রোগ।
৭৪. পাইয়োরিয়া রোগের ফলে দাঁতের মাড়ি থেকে রক্ত পড়ে।
৭৫. Vit-C যুক্ত খাবার পাইয়োরিয়া রোগের প্রতিকার করে।
৭৬. AIDS হলো Acquried Immune Deficiency Syndrome এর জন্য দায়ী ভাইরাস HIV- Human Immune Deficiency Virus, ১৯৮১ সালে এটি প্রথম ধরা পরে মার্কিন যুক্তরাষ্টের সেইসব সৈনিকদের মধ্যে যারা নাইজেরিয়অর শান্তি শৃঙ্খলা নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিল। বর্তমানে আফ্রিকা মহাদেশের সাহারা ও পশ্চিম সাহারা অঞ্চলের দেশগুলি HIV এর বিপদজনক অঞ্চল হিসাবে চিহ্নিত।
৭৭. স্ত্রী অ্যানোফিলিস মশা ম্যালেরিয়া রোগের জীবাণু প্লাজমোডিয়াম ভাইরাস ছড়ায়।
৭৮. ক্যান্সার হলো কোষের সংখ্যার অস্বাভাবিক বৃদ্ধি।

৭৯. এনজিওগ্রাম এর মাধ্যমে হার্টের ব্লক দেখা যায়।
৮০. পেসমেকার হলো হৃদস্পন্দন স্বাভাবিক রাখার যন্ত্র যা দক্ষিণ আমেরিকার ক্রিশ্চিয়ান বার্নার্ড প্রথম আবিস্কার করেন।
৮১. রেসিলাম টাইয়ামাম নামক ব্রাকটেরিয়ার জন্য টাইফয়েড রোগ হয়।
৮২. ক্লোসট্রিডিয়াম টিটেনি নামক জীবাণু ধনুস্টংকার রোগ ছড়ায়।
৮৩. অতিরিক্ত আমিষ গ্রহনের ফলে পায়ে লেথারিজম রোগ হয়। খেসারীর ডাল অধিক গ্রহণ এ রোগ হতে পারে।
৮৪. মাইক্রব্যাকটেরিয়া লেপ্রেষি নাকক ব্যাকটেরিয়াই কুষ্ঠ রোগের কারণ।
৮৫. দেহের কাঠামো প্রদান কেও কঙ্কালতন্ত্র। অস্থি ও তরুণাস্থি নিয়ে এটি গঠিত।
৮৬. স্বাভাবিক অবস্থায় অন্থিকে কশেরুকা বলে।
৮৭. করোটির ২৯ টি অস্থিকে কশেরুকা বলে।
৮৮. মেরুদন্ডের প্রতিটি অস্থিকে কশেরুকা বলে।
৮৯. হাতের আঙ্গুলেরঅস্থিগুলিকে ক্যলাঞ্জেস বলে।এতে হাড় থাকে ১৪টি।
৯০. পায়ের আঙ্গুলের হাড়কে ও ফেলানজেস বলে।এদেরহাড়ের সাংখ্যা ১৪টি।
৯১. মানব দেহের মোট ওজনের ৪০-৫০ ভাগ পেশী কলার ওজন।
৯২. ঐচ্ছিক পেশীই মাংসনামে পরিচিত।
৯৩. হৃদ পেশী রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে।
৯৪. টেনডন নামক পেশী কঙ্কালতন্ত্র ও হাড়ের যেগাযোগ তথা চলাচলে ভুমিকা রাখে।
৯৫. দুধেল আমিষ জাতীয় খাদ্য কেসেইনকে প্যারা কেসেইনে পরিণত করে রেনিন এনজাইম।
৯৬. পিত্তরস একটি ক্ষারীয় রস।
৯৭. হৃদযন্ত্র মোট ৪টি প্রকোষ্টে বিভক্ত।
৯৮. CO2 সমৃদ্ধ রক্ত উর্ধ্ব ও নিম্ন মহাশিরার মাধ্যমে ডান আলিন্দে এবং O2 সমৃদ্ধ ফুসফুসীয় শিরা পথে বাম অলিন্দে আসে।
৯৯. বৃক্কে নেক্সনের সংখ্যা প্রায় ১০ লক্ষ।
১০০. মস্তিস্কের তিনটি অংশ (১) গুরু মস্তিস্ক (২) লঘু মস্তিস্ক(৩) মেডুলা।
১০১. শুক্রাশয় নির্গত যৌন হরমোন গুলিকে বলে অ্যানড্রোজেন।
১০২. সর্বাপেক্ষা প্রায়োজনীয় পু: যৌন হরমোন টেষ্টোষ্টেরন।
১০৩. দেহকোষে অক্সিজেন সরবারাহ কের লৌহ।

১০৪. নাড়ী স্পন্দন অনুভব করা হয় ধমনীতে।
১০৫. মানব দেহে দৈনিক পানির প্রয়োজন ৫ লিটার।
১০৬. মানবদেহের দৈনিক ৬-৮ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
১০৭. লোহিত ও শ্বোত রক্ত কনিকার অনুপাত ৫০০:১।
১০৮. পুরুষের রক্তে হিমোগ্লোবিন ১৪-১৮ গ্রাম/১০০ মি.লি:।
১০৯. নারী রক্তে হিমোগ্লোরিন ১০-১৫গ্রাম/১০০ মি:লি।
১১০. রক্তে প্রোটিনেরহার ৫০%।
১১১. মস্তিষ্কের ওজন ১.৩৬ কেজী।
১১২. চোখে আলো প্রবেশ কের কর্নিয়া দিয়ে।
১১৩. চোখের এক পালক ফেলতে সময় লাগে০.৪সেকেন্ড।
১১৪. ঘ্রাণ এক ধরনের রাসায়নিক সংবেদনা।
১১৫. একজন পূর্ণ বয়স্ক লোক মিনিটে ১২-১৮ বার শ্বাস নেয়।
১১৬. রক্তে হিমোগ্লোবিন এর পরিমাণ কমে গেলে তাকে এনিমিয়া বলে।
১১৭. ক্যারেটিন যুক্ত শাক সবজি রাতকানা রোগ থেকে রক্ষা করতে পারে।
১১৮. Vitamin-C এর অভাবে স্কার্ভি রোগ হয়। স্কার্ভিরোগে দাতের গোড়া ফূলে যায় ও মাড়ি আলগা হয।
১১৯. পোলিও পানির মাধ্যমে বিস্তার লাভ করে।
১২০. ক্যাটার‌্যাক্ট বা চোখের ছানি পর্দার সৃষ্টি করে।
১২১. নিউমোনিয়া একটি ব্যাকটরিয়াল রোগ।
১২২. এনজিও গ্রাম এর মাধ্যমে হার্টের ব্লক দেখা যায়।
১২৩. আয়োডিনের অভাবে গলগণ্ড হয়।

মন্তব্য করুন (Comments)

comments

Related posts

error: Content is protected !!