১। বাংলা ভাষার প্রাচীনতম নিদর্শন – চর্যাপদ।
২। চর্যাপদ মূলত – বৌদ্ধ সহজিয়াদের সাধন সঙ্গীত।
৩। চর্যাপদ রচনা শুরু হয় – পাল আমলে।
৪। চর্যাপদ যে নেপালে সেটা প্রথম জানা যায় – রাজেন্দ্রলাল মিত্র প্রণীত The Sanskrit Buddhist Literature in Nepal এর মাধ্যমে।
৫। ১৯০৭ সালে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী চর্যাপদ আবিষ্কার করেন – তৃতীয় বারের মত নেপাল ভ্রমণ করে।
৬। হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কৃত চর্যাপদে – মুণিদত্ত নামে এক পণ্ডিতের সংস্কৃত টীকা ছিল।
৭। ১৯১৬ সালে ‘হাজার বছরের পুরান বাঙালা ভাষায় বৌদ্ধ গান ও দোহা’ প্রকাশিত হয় – বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে।
৮। চর্যাপদ তিব্বতী ভাষায় অনুবাদ করেন – কীর্তিচন্দ্র।
৯। ১৯৩৮ সালে এ তিব্বতী অনুবাদ আবিষ্কার করেন – ড. প্রবোধচন্দ্র বাগচী।
১০। চর্যাপদে – ৫ টি ভাষার মিশ্রণ পরিলক্ষিত হয় (বাংলা, হিন্দি, মৈথিলী, অসমিয়া, উড়িয়া)
১১। চর্যাপদ বাংলা ভাষার নিদর্শন প্রমাণ করেন – ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়।
১২। আধুনিক ছন্দ বিচারে চর্যাপদ – মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত।
১৩। চর্যাপদে প্রবাদ বাক্য রয়েছে – ৬ টি।
১৪। সম্পূর্ণ চর্যাপদ প্রথম মুখস্থকারী – জাকেরুল ইসলাম কায়েস ।